ভিডিও এডিটিং অনেক আগ থেকেই মানুষের কাছে জনপ্রিয়তা হিসাবে কাজ করে আসছে।বিডিও দেখার ও শেখার শেষ নাই দিনের পর দিন। তাই আধুনিক সময়ের জন্য এই ভিডিও এডিটিং করা গুরুত্ব অনেক বেশি। এই পর্বে আমরা বিডিও এডিটিং নিয়ে জানব।
ভিডিও এডিটিং কি?
কোনো প্রকার ভিডিও কে তৈরি করার পর এটাকে সুন্দর ভাবে ফুটিয়ে তুলার শেষ নেই।একটা ভিডিওকে পরিবর্তন করা ভিডিওটি সুন্দর করার জন্য যে ভাবে এটাকে সাজানো হয়ে থাকে সেটাকে মুলত ভিডিও এডিটিং বলা হয়।তাই এই ভিডিও এডিটিং হলো যে কোনো ভিডিও কে সুন্দরভাবে সাজিয়ে একটা লেভেলে নিয়ে আসাকে ভিডিওটি সুন্দরভাবে সাজিয়ে মনো মুগ্ধকর করাই হলো ভিডিও এডিটিং। একটা ভিডিওকে অনেক কিছু করতে হয়। যেমন ভিডিওর ভিতর ভিডিও বসানো ইত্যাদি।
কেন আমরা ভিডিও এডিটিং শিখব?
ভিডিও এডিটিং শেখার প্রচুর চাহিদা আছে। আগের মতো মাল্টিমিডিয়া এখন প্রচুর পরিমানে থাকাই এর চাহিদা ও দিন এর পর দিন বাড়ছে। এখন অনেক নতুন নতুন প্লার্টফ্রম তৈরী হচ্ছে শুধু মাত্র ভিডিও এডিটিং করার জন্য ভিডিও এডিটর প্রয়োজন। এখন আগের চেয়ে অনেক ভিডিও make করা হয়ে থাকে।তাই ভিডিও এডিটরের গুরুত্ব অনেক পরিমানে বেড়েছে। ভিডিও এডিটিং শিখে নিজে একজন ভিডিও এডিটর হয়ে কাজ করতে পারবেন। নিজেই একজন উদ্দোক্তা হিসাবে প্রভাব বিস্তার লাভ করতে পারবেন।এবং একজন সফল ক্যারিয়ার হিসাবে পরিচয় পাবেন।
ভিডিও এডিটিং করতে চাইলে আপনি নিজের একটা স্টুডিও খুলে কাজ করতে পারেন। এছাড়া বিভিন্ন অনুষ্ঠানে যেমনঃবিয়ের অনুষ্ঠান, নাচ ,গান, সামাজিক অনুষ্ঠান, রাজনৈতিক অনুষ্ঠান ইত্যাদি গুলোতে আপনি ভাল মানের কাজ করতে পারবেন। বিয়ের অনুষ্ঠানে সবচেয়ে বেশি কাজ পাওয়া যায়।এখন, বর্তমানে এর প্রভাব দিন দিন বেড়েছে তাই একজন প্রফেশনাল ব্যাক্তি হিসাবে নিজেকে প্রতিষ্ঠিত করতে পারবেন। তাই একজন সফল ব্যাক্তি হিসাবে আপনি আপনার ক্যারিয়ার গড়তে পারেন ভিডিও এডিটিং করার মাধ্যমে। তাছাড়া আমরা চাইলেই অনলাইন থেকে প্রচুর কাজ আছে ভিডিও এডিটিং করার জন্য।অসংখ্য মার্কেটপ্লেজ আছে ভিডি এডিটিং কাজ হিসাব।
আপনি যদি একজন প্রফেশনাল ব্যাক্তি হিসাবে কাজ করতে পারেন মার্কেটপ্লেজে তাহলে আপনি সেখান থেকে অনেক ভাল ইনকাম করতে পারবেন।। তাছাড়া কিন্তু বিভিন্ন চলচিত্র, নাটক, গান, ম্যাগাজিন ইত্যাদি হিসাবে আপনার কাজের চাপ দেখা যায়। সেই কারনে ভিডিও এডিটিং শিখতে পারি।
কিভাবে ভিডিও এডিটিং শিখব?
ভিডিও এডিটিং শেখার জন্য অনেক গুলো সেক্টর আছে সেখান থেকে কোর্স গুলো কমপ্লিট করে একজন ভালো মানের ভিডিও এডিটর হওয়া যায়।এছাড়া কাজ শেখার সবচেয়ে বড় সোর্স হলো অনলাইন।বর্তমান সময়ে এমন কোনো বিষয় নেই যা অনলাইনে পাওয় যায় না।তাই আপনি ইউটিউব থেকে ও চাইলে শিখতে পারেন।এজন্য শিখতে চাইলে কোনো বাঁধা নেই।ভিডিও এডিটিং করার জন্য আপনার মানসিকতা থাকতে হবে। ভিডিও এডিটিং শেখার জন্য একজন ধৈর্য্যশীল হতে হবে।
কাজ শিখতে চাইলে একটি ল্যাবটপ বা ডেক্সটপ এর প্রয়োজন হবে।এগুলো ছাড়া কাজ শিখা যাবে না।মেবাইল দিয়ে কিছু সহজ ভাবে করা যায় না।তাই আগে এই উপকরণ গুলো সংগ্রহ করে কাজে লেগে যেতে পারেন। কয়েকটি ভালো মানের সফটওয়্যার আছে এগুলো দিয়ে ভালভাবে কাজ শিখতে পারেন।যেমন, ফিলমোরা, ক্যামটাসিয়া, আরো অনেক গুলো ভিডিও এডিটিং করার জন্য সফটওয়্যার আছে।এই ২ টা বেশ জনপ্রিয় তাই এগুলোর নাম দিলাম।ক্যামটাসিয়া দিয়ে একটি প্রফেশনাল লেভেলের কাজ শিখান যাবে। তাই এই দুইটা উপকরণ হতে পারে বিডিও এডিটিং শিখার একটা প্রফেশলান মাধ্যম।
আজকের এই পোস্টে ভিডিও এডিটিং শিখার বা করার গুরুত্ব নিয়ে আলোচনা করলাম।আশা করি বুঝতে পেরেছেন একটু হলে ও তাই একজন প্রফেশলান ভিডিও এডিটর কি ভাবে হওয়া যায় তুলে ধরলাম।
আরো বিষয়ঃ
এলো নতুন মোবাইল ব্যাংকিং Upay. উপায় রেজিস্ট্রার রিচার্জ,সেন্ড মানি, বিল,সব লেনদেন উপায়ে
How to success on fiverr. ফাইভারে সফল হওয়ার সেরা ৭টি টিপস।
Pi Network কী?পাই নেটওয়ার্ক থেকে কিভাবে ইনকাম করতে হবে?
অনার্স পরিক্ষার্থীদের অঙ্গিকার নামা দিয়ে শর্ত সাপেক্ষে প্রমোশন। Honours students promotion.
ফ্রিলান্সিং শিখতে কি কি প্রয়োজন। Freelancing শেখার কৌশল গুলো কী কী।